শরীর
খারাপ
হলে
চিকিৎসকরা আগে
রোগীর
জিভটা
দেখেন।
তার
রঙ
ও
আকার
দেখে
শারীরিক সমস্যার কথা
জানেন।
কয়েক
শতাব্দী পুরনো
এই
পন্থা
আসলে
চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ
ছিল।
আপনারাও বাড়িতে বসেই
শরীরে
কোথায়
সমস্যা
তা
জানতে
পারেন
নিজেদের জিভ
দেখে
জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ :জিভ
মূলত
আমাদের
পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়।
জিভের
ওপর
যদি
পাতলা
সাদা
একটি
আস্তরণ
থাকে,
তা
হলে
বুঝবেন
হজমে
কোনও
সমস্যা
নেই।
পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো
কাজ
করছে।
মোটা সাদা আস্তরণ :এটা
শরীর
খারাপের সংকেত।
এটা
হলে
বুঝবেন
শরীরে
কোথাও
চোট
রয়েছে
অথবা
ভেতরে
ভেতর
শরীর
খারাপ
হচ্ছে।
শরীরে
কোনও
একটি
অংশ
ঠিক
মতো
কাজ
করছে
না।
হলুদ আস্তরণ :মূলত
জ্বর
হলে
জিভের
ওপর
হলুদ
আস্তরণ
পড়ে।
দেহের
তাপমাত্রা অনেক
কারণে
বাড়তে
পারে।
সেটা
ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে
পারে,
শরীরের
কোনও
অংশ
ফুলে
গিয়ে
থাকতে
পারে।
উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ
শরীরে
এনার্জি বলতে
কিছুই
অবশিষ্ট নেই।
কোনও
অ্যালার্জির কারণেও
এমনটা
হতে
পারে।
চর্মরোগ, র্যাশ প্রভৃতি রোগের
লক্ষণ
হতে
পারে।
সুস্থ
শরীরে
জিভের
স্বাভাবিক রং
হাল্কা
গোলাপি। এর
অর্থ
আপনার
শরীরে
বিশেষ
কোনও
সমস্যা
নেই।
পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো
কাজ
করছে।
এ
বার
দেখে
নিন
জিভের
রং
কী
রকম
হলে
শরীরে
কোথায়
সমস্যা
ফ্যাকাশে : জিভের রং
যদি
ফ্যাকাশে হয়ে
যায়
বুঝতে
হবে
হজম
ঠিক
মতো
হচ্ছে
না।
ভেতরে
ভেতরে
ঠান্ডা
লেগে
রয়েছে।
এর
সঙ্গে
যদি
জিভ
বার
বার
শুকিয়ে
যায়,
তা
হলে
তা
অ্যানিমিয়ার লক্ষণ
হতে
পারে।
তার
সঙ্গে
ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে
যাওয়া
প্রভৃতি রোগের
লক্ষণ
হতে
পারে।
উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম
রং
দেখলে
বুঝবেন
শরীরে
কোথাও
ইনফেকশন রয়েছে।
প্রথমে
জিভের
ডগার
দিকটাই
লাল
থাকবে।
পরে
তা
পুরো
জিভে
ছড়িয়ে
পড়বে।
জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার
খেলে,
প্রতুর
ফ্যাট
জাতীয়
এবং
অ্যালকোহলের মাত্রা
শরীরে
বেশি
হলে
এমন
রং
হয়।
কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো
সংস্যা
থাকলেও
জিভের
রং
এমন
হয়।
নীল রং : শরীরে অক্সিজেনের অভাব
হলে
জিভের
রং
পাল্টে
গিয়ে
নীল
বর্ণ
হতে
থাকে।
ডাক্তারি ভাষায়
একে
সায়ানোসিস বলে।
যদি
এমনটা
দেখেন
অবিলম্বে চিকৎসকের কাছে
যান।
রক্তে
সমস্যা,
হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো
রোগ
থাকতে
পারে।
তাই
দেরি
করা
ঠিক
নয়।
কালো রং: সাধারণ কারও
কারও
জন্ম
থেকেই
এ
রকম
রং
থাকতে
পারে।
তবে
যদি
হঠাৎ
কালো
রং
দেখেন
তা
হলে
বুঝবেন
এক
সঙ্গে
বিপুল
পরিমাণ
ব্যাক্টেরিয়া জমা
হয়েছে
জিভে।
তবে
শুরু
থেকেই
এমনটা
হবে
না,
প্রথমে
হলুদ,
তার
পরে
ব্রাউন,
তার
পর
কালো
রং
হবে।
হলুদ রং : জিভের রং
সাধারণ
এমন
হয়
না।
যখন
হবে,
তখন
বুঝবেন
লিভারে
বড়
সমস্যা
রয়েছে।
সম্ভবত
জন্ডিস
হয়ে
গেছে।
দেরি
না
করে
ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পার্পল রং : দীর্ঘ দিন
ধরে
শরীরে
কোনও
সমস্যা
থাকলে
জিভের
রং
পার্পল
হতে
শুরু
করে।
এটার
অর্থ
শরীরে
ভিটামিন B-এর
ভীষণ
ঘাটতি
রয়েছে।
শরীরের
অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ জিভ। প্রতিদিন জিভ পরিষ্কার রাখলে অনেক রোগের
হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতি সকালে দাঁত মাজার সময়ই জিভ ভাল করে
পরিষ্কার উচিত।
শরীর খারাপ হলে চিকিৎসকরা আগে রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।
জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ :জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।
মোটা সাদা আস্তরণ :এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।
হলুদ আস্তরণ :মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।
উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।
এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।
ফ্যাকাশে : জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।
জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।
নীল রং : শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে জিভের রং পাল্টে গিয়ে নীল বর্ণ হতে থাকে। ডাক্তারি ভাষায় একে সায়ানোসিস বলে। যদি এমনটা দেখেন অবিলম্বে চিকৎসকের কাছে যান। রক্তে সমস্যা, হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো রোগ থাকতে পারে। তাই দেরি করা ঠিক নয়।
কালো রং: সাধারণ কারও কারও জন্ম থেকেই এ রকম রং থাকতে পারে। তবে যদি হঠাৎ কালো রং দেখেন তা হলে বুঝবেন এক সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যাক্টেরিয়া জমা হয়েছে জিভে। তবে শুরু থেকেই এমনটা হবে না, প্রথমে হলুদ, তার পরে ব্রাউন, তার পর কালো রং হবে।
হলুদ রং : জিভের রং সাধারণ এমন হয় না। যখন হবে, তখন বুঝবেন লিভারে বড় সমস্যা রয়েছে। সম্ভবত জন্ডিস হয়ে গেছে। দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পার্পল রং : দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করে। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন B-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে।
শরীর খারাপ হলে চিকিৎসকরা আগে রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।
জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ :জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।
মোটা সাদা আস্তরণ :এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।
হলুদ আস্তরণ :মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।
উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।
এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।
ফ্যাকাশে : জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।
জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।
নীল রং : শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে জিভের রং পাল্টে গিয়ে নীল বর্ণ হতে থাকে। ডাক্তারি ভাষায় একে সায়ানোসিস বলে। যদি এমনটা দেখেন অবিলম্বে চিকৎসকের কাছে যান। রক্তে সমস্যা, হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো রোগ থাকতে পারে। তাই দেরি করা ঠিক নয়।
কালো রং: সাধারণ কারও কারও জন্ম থেকেই এ রকম রং থাকতে পারে। তবে যদি হঠাৎ কালো রং দেখেন তা হলে বুঝবেন এক সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যাক্টেরিয়া জমা হয়েছে জিভে। তবে শুরু থেকেই এমনটা হবে না, প্রথমে হলুদ, তার পরে ব্রাউন, তার পর কালো রং হবে।
হলুদ রং : জিভের রং সাধারণ এমন হয় না। যখন হবে, তখন বুঝবেন লিভারে বড় সমস্যা রয়েছে। সম্ভবত জন্ডিস হয়ে গেছে। দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পার্পল রং : দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করে। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন B-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে।
পাঠকের মতামত:
- বিএনপি কি পারবে রাষ্ট্রপতিকে বোঝাতে?
- ‘রাজউকের কার্যক্রম দুর্নীতিতে আবদ্ধ’
- বাংলাদেশ সীমান্তের জন্য আসামের বিশেষ পুলিশ
- বৃহস্পতিবার কাতার যাচ্ছেন আশরাফুল
- অস্ট্রেলিয়ায় মাহমুদউল্লাহ-সৌম্যর রানের ঝড়
- ভোটার হালনাগাদ শেষ হচ্ছে বৃহস্পতিবার
- ক্যান্সার নিরাময়ে সাপের বিষ!
- ইসলাম অবমাননায় বিতর্কে শাহরুখের ‘রইস’
- বৃহস্পতিবার বদরুলের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিচ্ছেন না নার্গিস
- তথ্য গোপন করায় মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জরিমানা
- ‘৮ বছরে আকাশচুম্বি সফলতা অর্জিত হয়েছে’
- আজ রাতেই অপু বিশ্বাসের বিয়ে!
- দাড়িপাল্লা বাদ দিতে ইসিতে চিঠি
- নাটোরে গৃহবধুর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার
- এখনো প্রেসিডেন্ট হওয়ার সুযোগ রয়েছে হিলারির
- প্রধানমন্ত্রীর বিমানে ত্রুটি: ৩ জন বরখাস্ত
- সিডনিকে বিশাল ব্যবধানে হারাল বিসিবি একাদশ
- জয়ের জন্য বিসিবি একাদশের প্রয়োজন ৪২ রান
- জয়ের জন্য টাইগারদের নতুন লক্ষ্য
- শ্যুটিং করতে গিয়ে চোট পেলেন অক্ষয়
- রূপচর্চায় কোন চা কোন কাজে আসবে?
- বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দিলো সিডনী সিক্সার্স
- দিলীপ ঘোষকে পাথর মেরে বাংলাছাড়া করার ফতোয়া
- ১২ ওভার শেষে সিডনী সিক্সার্স ১০৯/৪
জিভ দেখে ডাক্তারের মতো রোগ ধরতে পারবেন আপনিও!
No comments:
Post a Comment